শাহরাস্তি উপজেলার অধীনে আয়নাতলী মৌজায় তথা আয়নাতলী বাজারে অবস্থিত ৩০ বৎসরের ভোগ-দখলীয় দোকান ও দোকানের পিছনে থাকা গাছ কেটে সু-কৌশলে অবৈধ দখলের চেষ্টা চালাই স্থানীয় ভূমি দস্যু আবু তাহের আবু গংরা। গত ২২ সেপ্টেম্বর বেলা আনুমানিক ১১.০০ টার পর (যখন বাজারে) তেমন কোন লোকজন থাকেনা ঐ সুযোগে আয়নাতলী নিবাসী ভূমিদস্যু আবু তাহের আবু পিতা-মৃত কোরবান আলী গ্রাম-আয়নাতলী, উপজেলা-শাহরাস্তি, জেলা-চাঁদপুরসহ তার ছেলে আব্দুল মান্নান মিলে ২টি গাছ কেটে এবং দোকানের দক্ষিন পাশের্^র বেড়া ভাংচুরের চেষ্টা চালাই। দোকান ভাংচুর করছে এমন খবর পেয়ে তাড়াতাড়ি সাংবাদিক মীর হেলাল উদ্দিন বাড়ী থেকে বাজারে এসে ঘটনার সত্যতাতেই বাধা দিলে আবু তাহের গংরা স্থান ত্যাগ করে। আবু গংরা ওৎ পেতে আছে যে কোন সময় দোকান ঘর ভাংচুরের চেষ্টা চালাতে পারে এমন আশঙ্কা সাংবাদিক পরিবারের। উল্লেখ্য উক্ত দোকান বাজার প্রতিষ্ঠিত হবার পর এই জায়গার চৌহদ্দি পূর্বে আবু, পশ্চিমে মরহুম আমির হোসেন, উত্তরে মেইন রোড, দক্ষিনে- ডোবা ছিল। উল্লেখ করা প্রয়োজন বাজার প্রতিষ্ঠিত হবার পর হতে যশ খ্যাতি সম্পন্ন মরহুম ডাক্তার আনয়ারুল হক এই দোকানে ঔষধের ব্যবসা করে আসছে। এরপর আয়নাতলী বাজারে পোষ্ট অফিস স্থাপিত হওয়ার পর পোষ্ট অফিসের ঘর না থাকায় এখান থেকেই সরকারী প্রতিষ্ঠান আয়নাতলী বাজার ডাকঘরের সকল কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছিল। কিন্তু করোনার কারনে গত ১ বছর ধরে দোকান ঘরটি সংস্কার বা মেরামত করা হয়নি। তাছাড়া এ দোকান কাগজপত্র ও খতিয়ান মুলে প্রকৃত মালিক জনাব বিল্লাল হোসেন, পিতা- মরহুম ডাঃ আনয়ারুল হক, গ্রাম-আয়নাতলী, উপজেলা-শাহরাস্তি, জেলা-চাঁদপুর বিগত ৩০ বছর যাবৎ মিডিয়াতে সততা ও নিষ্ঠার সাথে তার স্বীয় দায়িত্ব পালন করছেন। পেশাগত কারনেই তিনি আর্থিকভাবে সচ্ছল নয়।যতদূর জানা গেছে এই ভূমিদস্যু আবু তাহের (আবু চোরা) পূর্বে থেকে একজন খারাপ প্রকৃতির লোক। আবু তাহের পূর্বে কেবল মাত্র তাহার হীন স্বার্থে দোকান ঘরটি জবর-দখলের চেষ্টা করছে। গত কয়েক মাস আবু তাহের তার সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা উক্ত দোকান-ঘর ভাংচুরের চেষ্টা চালাই। ঐ সময় ঘটনার সংবাদে শাহরাস্থি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নির্দেশে তাৎক্ষনাৎ পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছলে ঐ সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। উল্লেখ্য মোঃ বিল্লাল হোসেন, সম্পাদক, “শীর্ষ সমাচার ও শীর্ষ টিভি”। তিনি তার ভাইয়ের কাছ থেকে দানপত্র দলিলমূলে ৫০/ঘ-৫১৮০২৪৯, ৫/ঘ-৯০৫৩৩৪, ৫/ঘ-০৯০৫৩৩৫, ২০/ঘ-৩০৮৯৫৫০ এর আলাদা খারিজি খতিয়ান ও খাজনা পরিশোধ করে আসছেন।
Leave a Reply